৭২ বছরে $2 ট্রিলিয়ন , ৫ বছরে $3 ট্রিলিয়ন ইকোনমি: ভারতের অর্থব্যবস্থায় দুরন্ত গতি দিল মোদী সরকার
Get link
Facebook
X
Pinterest
Email
Other Apps
একদিকে ভারত (India) সহ পুরো বিশ্বের অর্থনীতি মন্দার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, অন্যদিকে এ বিষয়টিও লক্ষণীয় যে, গত পাঁচ বছরে ভারতের অর্থনৈতিক অগ্রগতি দ্রুত গতিতে বেড়েছে। ভারত মাত্র 5 বছরে 2 ট্রিলিয়ন ডলার থেকে 3 ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতির হয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছিল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রাষ্ট্রদূত আশা প্রকাশ করেছিলেন যে আগামী কয়েক বছরে ভারত 5 ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে সক্ষম হতে পারবে। লক্ষণীয় যে 2014 সালে নরেন্দ্র মোদী ক্ষমতা গ্রহণের সময়, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তির মধ্যে ভারত 11 তম স্থানে ছিল। আজ 5 বছর পরে, ভারত বিশ্বের ৫ তম বৃহত্তম অর্থনীতি। ভারতীয় রাজদূত হর্ষবর্ধন শ্রিংলা এ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। হর্ষবর্ধন বলেছিলেন যে এটি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃড় ইচ্ছা এবং ভারতের দৃড় রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার একটি চমৎকার যা গত কয়েক বছরে অর্থনৈতিক অগ্রগতির ক্ষেত্রে বড়ো সাফল্য এনে দিয়েছে। 1 ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি হতে ভারতের 60 বছর সময় লেগেছে। পরবর্তী 12 বছরে দেশের 2 ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হওয়ার গৌরব অর্জন করেছিল। এর পরে, ভারত একটি অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করে মাত্র 5 বছরে 3 ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হয়ে বিশ্বকে অবাক করেছিল। ভারতীয় রাজদূত জানিয়েছিলেন যে এটি ২০১৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ৫ বছরের সময়কাল। প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্য সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে তিনি পরের ৫ বছরে ২ ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতি বৃদ্ধি করার কথা বলেছেন।
Narendra Modi ভারতীয় রাষ্ট্রদূত হর্ষ বর্ধন বলেছিলেন যে শীঘ্রই এমন সময় আসবে যখন ভারত বিশ্বের বৃহত্তম মানব সংশাধন তালিকা যুক্ত হবে। মঙ্গল গ্রহে উপগ্রহ প্রেরণকারী ভারত বিশ্বের তৃতীয় দেশ। সবচেয়ে বড় কথা হ’ল এই মিশনে কর্মরত বিজ্ঞানীদের গড় বয়স মাত্র 29 বছর। এটি দেখায় যে ভারতের একই বিজ্ঞানীরা অভিজ্ঞ হওয়ার পর ভবিষ্যতে কি করার ক্ষমতা অর্জন করবে।
জম্মু ও কাশ্মীরকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়া ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলের পরে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহর (Omar Abdullah) একটি নতুন ছবি সামনে এসেছে। বিখ্যাত সাংবাদিক রুবিকা লিয়াকত তার টুইটার হ্যান্ডেলে ওমর আবদুল্লাহর ছবি প্রকাশ করেছে। 24 ghanta live ছবিতে দেখা যাচ্ছে ওমর আবদুল্লাহ যেন আর আগের সেই ওমর আবদুল্লাহর নেই। উনার মুখ দাড়ি গোঁফে পরিপূর্ণ হয়ে গেছে। কাশ্মীরের লোকজনের মুখে পরিবেশগত কারণে একটা উজ্বলতা দেখা মিলে সেটাও কোথাও যেন হারিয়ে গেছে। ছবিতে উনাকে হাসতে দেখা যাচ্ছে। ছবির উপর টুইটার থেকে ভিন্ন ভিন্ন পতিক্রিয়া সামনে এসেছে। ব্যবহারকারীরা বলেছেন যে ওমর আবদুল্লাহকে সরকার ভাল যত্ন নিয়েছে। আটক হওয়ার পরে গত বছর অক্টোবরে ন্যাশনাল কফি এর নেতার ছবি প্রকাশ পেয়েছিল, তাতে তাঁর চুল খুব ছোট ছিল এবং তার মুখে হালকা দাড়ি ছিল। সোশ্যাল মিডিয়ায় থেকে ছবিটির উপর যে পতিক্রিয়া গুলি সামনে আসছে তা বেশ মজাদার। কেও বলেছেন, ‘কিয়া সে কিয়া হো গায়ে দেখতে দেখতে’, কেও আবার বলেছেন মোদী সরকার ভালো রকম ওষুধ দিয়েছে ওমর আবদুল্লাহকে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী (Mamata Banerjee) বলেছেন “আমি...
CAA ও NRC নিয়ে দেশজুড়ে যে বিতর্ক চলছে তা থামার নাম নিচ্ছে না। একের পর এক ভিডিও সামনে আসছে যেখানে CAA ও NRC এর বিরোধের আসল উদেশ্য প্রকাশ পাচ্ছে। Bartaman Patrika এই বিরোধের পেছনে পপুলার ফ্রন্টের হাত রয়েছে তা আগেই ফাঁস হয়েছে। শাহীন বাগে CAA/NRC এর বিরুদ্ধে যে প্রদর্শন দেখা মিলেছে তাতে টাকার বিনিময়ে মহিলাদের বসানো হয়েছিল বলে দাবি উঠেছে। মাথা পিছু ৫০০ টাকার বিনিময়ে মুসলিম মহিলারা বিরোধ প্রদর্শন দেখিয়েছেন বলে খবর মিলেছে। এখন এক CAA নামে প্রদর্শনকারী যুবতী তার ভাষণে এমন কথা বলেছে যা পুরো দেশকে আক্রোশিত করেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যেখানে এক যুবতী সুপ্রিম কোর্টকে না মানার কথা বলেছে। अब उस नापाक शरजील इमाम के बाद जरा इस मोहतरमा को भी सुन लीजिए- “हमें किसी पे भरोसा नहीं है” “इस Supreme Court पर भी विश्वास नहीं” अफ़ज़ल गुरु निर्दोष था रामजन्मभूमि पर मस्जिद बनना था … दोस्तों इतने ज़हर की खेती(वो भी mass manufacturing) इन कुछ ही दिनो में तो नहीं हुआ होगा?? pic.twitter.com/S6IWU22gKo — Sambit Patra (@sambitswaraj) January 26, 2020 https://platform.twitter.com/widgets.js ...
ভীম আর্মি প্রধান চন্দ্রশেখর আজাদকে (Chandrashekhar Azad) হায়দরাবাদে গ্রেফতার করে নেওয়া হয়েছে। অনুমতি ছাড়াই CAA এবং এনআরসির বিরুদ্ধে বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার জন্য রবিবার তেলেঙ্গানা পুলিশ চন্দ্রশেখরের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিয়েছে। Sangbad Pratidin হায়দ্রাবাদ পুলিশ জানিয়েছে, চন্দ্রশেখর আজাদ এর নেতৃত্বে বিনা অনুমতিতেই লঙ্গড় হাউস থানার সীমানায় বিরোধ প্রদর্শন চলছিল। যার জন্য হায়দ্রাবাদ পুলিশ পদক্ষেপ নিয়ে চন্দ্রশেখর আজাদকে পুলিশি হেফাজতে নেয়। তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, ভীম আর্মি প্রধান আদালত থেকে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি পেয়ে বাইরে আছেন। এর আগে বুধবার চন্দ্রশেখরও দিল্লির শাহীনবাগে চলমান আন্দোলনে পৌঁছেছিলেন। তিনি সেখানে বিক্ষোভকারীদের উদ্যেশে উস্কানি মূলক ভাষণ দেন। তিনি জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ায়ও গিয়েছিলেন, যেখানে CAA নিয়ে ব্যাপক উপদ্রব হয়েছিল এবং সরকারি সম্পত্তিতে আগুন লাগানো হয়েছিল। ২০ ডিসেম্বর নয়াদিল্লিতে জামে মসজিদের নিকটে CAA এর বিরুদ্ধে আজাদ উস্কানি মূলক মন্তব্য করেছিলেন। জামা মসজিদের সামনে আজাদ যে ভাষণ দিয়েছিলেন তার জন্য উনার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। দাঙ্গা উস্কে দেওয়ার, সরক...
Comments
Post a Comment